করো;না;ভা;ই;রাস ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৭ মিলিয়ন লোককে সংক্রা;মিত করেছে এবং ১ মিলিয়নেরও বেশি মৃ;ত্যুর কারণ করেছে। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানী এবং চিকি;ৎসা বিশেষজ্ঞদের অক্লান্ত প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, একটি নিরাপদ এবং কার্যকর টিকা এখনও কমপক্ষে চার থেকে ছয় মাস দূরে রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। টিকা এলেও তা কখন সর্বসাধারণের জন্য সহজলভ্য হবে, সে ব্যাপারে এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এদিকে ক;রো;না;ভা;ই;রেস নতুন দুই উপসর্গের কথা জানাচ্ছেন এতে আক্রা;ন্ত রো;গীরা। এমনটাই প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
আপনার নাকের ক;;রো;নভা;ই;রাস সং;ক্র;ম;ণের এই দুই লক্ষ;ণ রয়েছে?
যেহেতু এখন অনেকেই বাড়ি ছেড়ে বের হতে শু;রু করেছেন, সং;ক্র;ম;ণের সম্ভাবনাও তাই অনেকটা বেড়েছে। প্রথমদিকে শ্বাসকষ্ট, জ্ব;র এবং শুকনো কাশি করো;না;ভাই;রাসের বৈশিষ্ট্য হিসাবে বিবেচিত ছিল। কিন্তু এটি নিত্য নতুন উপসর্গ উপস্থাপন করছে। নাক দিয়ে পানি পড়া এবং সর্দি করোনোভাইরাস সম্পর্কিত সাধারণ লক্ষণ নয়, এমনটাই জানি আমরা। তবে কিছু করোনা আক্রান্ত রোগী নাক দিয়ে পানি ঝরা এবং সর্দির কথা উল্লেখ করেছেন। তবে করোনার অন্যান্য লক্ষণের অভাবে একে ফ্লু বা সর্দির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা অস্বাভাবিক নয়।
কীভাবে জানবেন যে এটি করোনাভাইরাস?
ঠান্ডা, ফ্লু এবং করো;না;ভা;ই;রা;সের মধ্যে পার্থক্য করা কঠিন হতে পারে। বিশেষ করে আপনার যদি নাক দিয়ে পানি পড়া এবং সর্দির মতো সাধারণ লক্ষণ থাকে। শু;ষ্ক কা;শি, জ্ব;র, একটানা ক্লা;ন্তি এবং শ্বা;স;ক;ষ্টসহ অন্যান্য ল;ক্ষ;ণ আছে কি-না খেয়াল করুন। শ্বা;স;ক;ষ্টের অভি;;জ্ঞ;তা একটি মূল পা;র্থ;ক্য হতে পারে, যা সাধারণত ফ্লু বা সাধারণ সর্দিজনিত ক্ষেত্রে দেখা যায় না। তবে করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে এটি একটি সাধারণ ঘটনা। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন অনুসারে, বেশিরভাগ লোকের ক্ষেত্রে শুকনো কাশি এবং ;জ্বর করো;না;ভাই;;রা;সের চিহ্নিতকারী, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সর্দি এবং নাক দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা হয় না।
স;র্দি ও না;ক দিয়ে পানি পড়লে কী করা উচিত?
যেহেতু ক;রো;নাভা;ই;রাস উদ্বে;গজনক হারে ছড়িয়ে পড়েছে তাই আপনি যদি সর্দি বা ফ্লু জাতীয় কোনো লক্ষণ অনুভব করেন তবে সতর্ক হোন। কারণ এই লক্ষণগুলোর কোনোটি করো;না;ভা;ইরা;সের; উপসর্গ হতে পারে। আপনার ক্ষেত্রে এটি হালকা ধাঁচের সং;ক্র;মণ হলেও, অনেকের জন্য ঝুঁ;কি;;পূর্ণ সং;ক্রা;ম;;ক বহন করতে পারেন । তাই মহা;মা;রী চলাকালীন আপনার ফ্লু জাতীয় অসুস্থতার কোনো লক্ষণ বা কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। কষ্ট ভোগ করার চেয়ে নিরাপদ থাকা উত্তম।
প্রাথমিক রোগ নির্ণয় দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করতে পারে
করো;না;র সং;ক্র;ম;ণ এড়াতে সব রকম স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই। ফেস;মা;স্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হাত জীবাণুমুক্ত রাখা ইত্যাদি এখন পরিচিত। খেতে হবে স্বা;স্থ্য;কর খাবার। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করতে হবে। এর পাশাপাশি শরীরে কোনো লক্ষণ অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে কি-না, সেদিকেও নজর রাখা জরুরি। অসুখ যদি প্রথমেই ধরা পড়ে, তবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া সহজ হয়। তাই নিজের প্রতি খেয়াল রাখা ও সতর্ক থাকা সমান জরুরি।